ঢাকা বুধবার, ০৮ মে, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১

‘ভ্যালেন্টাইন্স উইক’


গো নিউজ২৪ | লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ৭, ২০১৭, ০৮:৫৮ পিএম
‘ভ্যালেন্টাইন্স উইক’

পাতা ঝরার মর্মর শব্দ আর রুক্ষ শীতের অবসান ঘটিয়ে আনন্দ বার্তা নিয়ে উপস্থিত হয় ঋতুরাজ বসন্ত। ফুলের সৌরভ আর অপরূপ রূপ প্রেমিক মনকে করে তোলে উদাসী। এই উদাসী মনকে প্রশান্তি দিতে মধুর কণ্ঠে অবিরাম গান শোনায় কোকিল। আর এই ভাষা ও ভালোবাসার মাসের মাঝামাঝি সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলে যায় একটা সপ্তাহ, যাকে আমরা বলি ‘ভ্যালেন্টাইন্স উইক’।

এই ভ্যালেনটাইনস সপ্তাহ নিয়ে পাঠকদের জন্য বিশেষ আয়োজন। 

৭ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি রোজ ডে
কাঁটাবন কিংবা শাহবাগের ফুলের দোকানগুলোর সামনে দিয়ে একবার হেঁটে গেলে আমাদের সবারই ইচ্ছে করে একটি লাল গোলাপ কিনে ভালবাসার মানুষটিকে উপহার দিতে। ভালবাসার প্রতীকই যে লাল গোলাপ। ভালোবাসার এই প্রতীকটির দিবস আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম নামকরণ করেন ডেনমার্কের রানি আলেকজান্দ্রা। ৫০তম বিবাহবার্ষিকীতে আলেকজান্দ্রা লন্ডনে এলে লন্ডনের অধিবাসীরা তাকে হাজার হাজার লাল গোলাপ দিয়ে অভ্যর্থনা জানান। আলেকজান্দ্রা এত গোলাপ দেখে তো হতবাক! তিনি এক সিদ্ধান্ত নিলেন, এই হাজারখানেক গোলাপগু বিক্রি করে সেই টাকা দিয়ে দরিদ্র, অসুস্থ মানুষদের প্রতি সেবার, ভালবাসার হাত বাড়িয়ে দিতে বললেন। লাল গোলাপ দিয়ে ‘তার’ মুখে হাসি ফোটানোর জন্য পালিত হয় বিশেষ রোজ ডে।


৮ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি প্রপোস ডে
একসঙ্গে তো কয়েকটি বছর কাটালেন, কিন্তু এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না আপনার প্রিয় মানবীটিকে কীভাবে প্রস্তাব করবেন? তাহলে এই দিনটিতে আপনার না বলা কথাটাই বলে দিন হাতে এক গুচ্ছ গোলাপ নিয়ে, নতুবা আপনার অবস্থাটাও হতে পারে ঠিক জন মাইকেলের পিসতুতো ভাইয়ের মতো। মাইকেলের ভাইটি অনেক বছর অপেক্ষা সত্ত্বেও তার প্রেমিকাকে প্রস্তাব করতে পারলেন না, ভাইয়ের এ হাল দেখে মাইকেল এই দিনটিকে উত্সর্গ করলেন প্রতিটি পুরুষের জন্য যাতে না বলা কথাটা এবারে প্রকাশ পায়।

৯ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি চকলেট ডে
একগুচ্ছ গোলাপের সাথে ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের তৃতীয় দিনটি ইউরোপ আমেরিকায় উদযাপিত হয় এক বাক্স চকলেট নিয়ে। সেই প্রাচীনকাল থেকে চকলেট উপহারের মাধ্যমে পছন্দের মানুষটির কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে বার্তাটি। জটেকদের সময়কাল হতে চকলেটকে আধ্যাত্মিক প্রজ্ঞার বিষয় হিসেবে বিয়ের উত্সবে ব্যবহার করা হতো। চকলেটে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস রয়েছে, যা উদ্দীপক, দুশ্চিন্তা নিরোধকের কাজ করে। কাছের মানুষটির দুশ্চিন্তা নিরোধের জন্য আপনিও এক বাক্স চকলেট উপহার দিতে পারেন।

১০ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি টেডি ডে
সর্বপ্রথম আমেরিকার মরিস মিচটম প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্টকে উত্সর্গ করে টেডি বিয়ার বাজারজাত করেন। স্বাভাবিকভাবেই অল্প দিনেই বাচ্চাদের মাঝে টেডির হিড়িক পড়ে যায়। বিশ শতকের সেই টেডি বিয়ারের রূপ অনেক পাল্টেছে কিন্তু টেডির প্রতি ভালবাসাটা রয়ে গেছে ঠিক আগের মতোই, তাই তো ভালবাসার মানুষটিকে ভালোবাসার জিনিসটি দেওয়ার জন্যই পালন করা হয় হ্যাপি টেডি ডে। পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে, উপহার হিসেবে মেয়েরা টেডি বিয়ার অধিক পছন্দ করে। সেই অনুযায়ী পাশ্চাত্যে এই দিনটিকে সামনে রেখে সাশ্রয়ী মূল্যে হরেক রকমের টেডি বিয়ার বাজারজাত করা হয়, যাতে পছন্দের টেডি বিয়ারটি কারো মুখে হাসি ফোটাতে পারে।

১১ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি প্রমিস ডে
ভালেন্টাইন’স ডে পঞ্জিকার পঞ্চম দিনটি হলো ১১ ফেব্রুয়ারি, অর্থাত্ প্রমিস ডে। প্রিয়জনকে আমরা অনেক কথাই দিয়ে থাকি, কিন্তু তার সবই রাখা হয়ে উঠে না, অনেক সময় মনেই থাকে না। তাহলে একবার ভাবুন তো, আপনার কাছের মানুষটির কাছে আপনার মূল্য দিন দিন কমে যাচ্ছে না তো? সম্পর্কের এই দিকটির বিবেচনা করেই প্রমিস ডে। এই দিনটি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? স্বাভাবিকভাবেই কাছের মানুষটি আমৃত্যু একটি প্রতিশ্রুতি চায়,তা হল যেকোনো পরিস্থিতিতে আপনার সহায়তা। নির্দিষ্ট এই দিনটিতে আপনি এই প্রতিশ্রুতিটি করতে পারেন যা আপনাদের সম্পর্কের প্রতিশ্রুতি বজায় রাখতে পারে।

১২ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি কিস ডে
প্রাচীনকাল থেকে ভালবাসার গভীরতা, অন্তরঙ্গতা আমরা চুম্বনের মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকি। হতে পারে তা আপনার সন্তানের, মায়ের অথবা প্রিয়জনের। ভালেন্টাইন’স ডে পঞ্জিকার ষষ্ঠ দিনটি কিস ডে হিসেবেই পালিত হয়ে আসছে। কিস ডে সর্বপ্রথম ইংল্যান্ডে পালিত হয়। সাংস্কৃতিক কারণে আমাদের দেশে এই দিবসটি তেমন জনপ্রিয় না হলেও পাশ্চাত্যে এর ভিন্ন তাত্পর্য রয়েছে। ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে কিস ডের একটি জনপ্রিয় আয়োজন হলো ‘চুম্বন প্রতিযোগিতা’, যেখানে প্রতিযোগীদের দীর্ঘ সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ থাকতে হয়। সেই জুটিই বিজয়ী হবে, যারা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ ছিল। গত বছর থাইল্যান্ডের এক জুটি টানা ৫৯ ঘণ্টা পেরিয়ে চুম্বনে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়।

১৩ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি হাগ ডে
প্রিয় মানুষটির সঙ্গ আমরা কে না চাই? শৈশবে মা-বাবার আদর থেকে শুরু করে, বন্ধুর হাত ধরে বন্ধুত্ব এবং সবশেষে জীবন সঙ্গীটির হাত ধরা। আচ্ছা, যখন আমাদের মন খারাপ করে, কারো সঙ্গ পেতে ইচ্ছা করে তখন নিশ্চয়ই আমরা চাই প্রিয় মানুষটিকে জড়িয়ে ধরতে, একাকিত্ব ভাগাভাগি করতে। আপনার প্রিয় মানুষটির একাকিত্বটা সরিয়ে দিতে আপনি না হয় তাকে একটি আলিঙ্গন করলেন। অধিক ব্যস্ততায় মা-বাবাকে সময় দিতে পারছেন না, ফেব্রুয়ারির এই দিনটিতে শৈশবের স্মৃতিটা ফিরিয়ে আনুন আলিঙ্গনবদ্ধ হয়ে।

১৪ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি ভালেন্টাইন’স ডে
একটি সপ্তাহজুড়ে অনুরাগের হরেক দিবস শেষে ভালোবাসার দেবীর আবির্ভাব হয়। বার্ষিক উত্সবের এই দিবসটি প্রেমিক-প্রেমিকার প্রেম অনুরাগের মাধ্যমে অথবা প্রিয় মানুষটির সঙ্গে উদযাপিত হয়। এই দিনে মানুষ তার ভালোবাসার মানুষকে ফুল, চিঠি, কার্ড, গহনা, টেডি প্রভৃতি উপহার প্রদান করে দিনটি উদযাপন করে থাকে।


যেভাবে এসেছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস: 
১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন্স ডে, যে দিনটিকে বিশ্বব্যাপী ভালোবাসা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। প্রেমিক-প্রেমিকা, বন্ধুবান্ধব, স্বামী-স্ত্রী, মা-সন্তান, ছাত্র-শিক্ষকসহ বিভিন্ন বন্ধনে আবদ্ধ মানুষেরা এই দিনে একে অন্যকে তাদের ভালোবাসা জানায়। বর্তমানে সমগ্র বিশ্বে এই দিনটিকে খুব ঘটা করে আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে পালন করা হয়। এই দিনে পার্ক ও বিনোদন কেন্দ্রগুলো ভালোবাসার মানুষে পরিপূর্ণ থাকে। ভালোবাসা দিবসের এই দিনে প্রিয়জনকে সবাই ফুল ও বিভিন্ন সামগ্রী উপহার দিয়ে থাকে। বিশ্ব ভালবাসা দিবস কয়েক বছর আগ পর্যন্তও বিশ্বব্যাপী ঘটা করে পালন করা হতো না।

এ দিবসটি যুক্তরাষ্ট্র বা পাশ্চাত্য সমাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। বর্তমানে দিবসটি বিশ্বব্যাপী দেশে দেশে আনন্দ উন্মাদনার সঙ্গে পালন করা হয়। প্রাচীন রোমে ১৪ ফেব্রুয়ারি ছিল রোমান দেবদেবীর রানী জুনোর সম্মানে ছুটির দিন। জুনোকে নারী ও প্রেমের দেবী বলে লোকে বিশ্বাস করত।

কারও কারও মতে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস হওয়ার কারণ ছিল এটিই। আবার কেউ বলেন, রোমের সম্রাট ক্লডিয়াস ২০০ খ্রিস্টাব্দে দেশে বিয়ে প্রথা নিষিদ্ধ করেন। তিনি ঘোষণা দেন, আজ থেকে কোনো যুবক বিয়ে করতে পারবে না। যুবকদের জন্য শুধুই যুদ্ধ। তার মতে, যুবকরা যদি বিয়ে করে, তবে যুদ্ধ করবে কারা? সম্রাট ক্লডিয়াসের এ অন্যায় ঘোষণার প্রতিবাদ করেন এক যুবক। যার নাম ভ্যালেন্টাইন। অসীম সাহসী এ যুবকের প্রতিবাদে খেপে উঠেছিলেন সম্রাট। রাজদ্রোহের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় তাকে। ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোরবেলা মাথা কেটে ফেলা হয় তার। ভালোবাসার জন্য ভ্যালেন্টাইনের আত্মত্যাগকে স্মরণ করতে তখন থেকেই এ দিনটিকে পালন করা হয় ভ্যালেন্টাইন দিবস হিসেবে।

তবে এটিও সর্বজনস্বীকৃত নয়। এখানেও দ্বিমত আছে। কার কারও মতে, প্রাচীন রোমে ভ্যালেন্টাইন নামে একজন চিকিৎসক ছিলেন। তিনি রোগীদের প্রতি ছিলেন ভীষণ সদয়। অসুস্থ মানুষের ওষুধ খেতে কষ্ট হয় বলে তিনি তেতো ওষুধ ওয়াইন, দুধ বা মধুতে মিশিয়ে খেতে দিতেন। সেই ডাক্তার খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেন। প্রাচীন রোমে খ্রিস্টধর্ম তখন মোটেও জনপ্রিয় ছিল না। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের শাস্তি দেয়া হতো। একদিন রোমের এক কারাপ্রধান তার অন্ধ মেয়েকে ভ্যালেন্টাইনের কাছে নিয়ে এসেছিলেন চিকিৎসার জন্য। ভ্যালেন্টাইন কথা দিয়েছিলেন তিনি তার সাধ্যমতো চিকিৎসা করবেন। মেয়েটির চিকিৎসা চলছিল এমন সময় হঠাৎ একদিন রোমান সৈন্যরা এসে ভ্যালেন্টাইনকে বেঁধে নিয়ে যায়। ভ্যালেন্টাইন বুঝতে পেরেছিলেন, খ্রিস্টান হওয়ার অপরাধে তাকে মেরে ফেলা হবে। ২৬৯ খ্রিস্টাব্দে বা কারও মতে ২৭০ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি রোম সম্রাট ক্লডিয়াসের আদেশে ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তার আগে ভ্যালেন্টাইন অন্ধ মেয়েটিকে বিদায় জানিয়ে একটি চিরকুট লিখে রেখে গিয়েছিলেন। তাকে হত্যার পর কারা প্রধান চিরকুটটি দিয়েছিলেন মেয়েটিকে। তাতে লেখা ছিল, ইতি তোমার ভ্যালেন্টাইন (From your Valentine)। মেয়েটি চিরকুটের ভেতরে বসন্তের হলুদ ফুলের আশ্চর্য সুন্দর রং দেখতে পেয়েছিল কারণ এরই মধ্যে ভ্যালেন্টাইনের চিকিৎসায় মেয়েটির অন্ধ দুচোখে দৃষ্টি ফিরে এসেছিল।

ভালোবাসার এসব কীর্তির জন্য ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে পোপ জেলাসিয়ুস ফেব্র“য়ারির ১৪ তারিখকে ভ্যালেন্টাইন্স ডে হিসেবে ঘোষণা করেন। সেই থেকে এই দিনটিকে মানুষেরা ভ্যালেন্টাইন্স ডে হিসেবে পালন করে আসছে। ভ্যালেন্টাইন্স ডেঁর উৎপত্তির বিষয়ে কয়েকটি সম্পূর্ণ আলাদা মত রয়েছে। এই মতের লোকেরা বলেন, ভ্যালেন্টাইনের সঙ্গে প্রিয়জনকে ভালোবাসার বার্তা পাঠানোর আদৌ কোনো সম্পর্ক নেই। প্রাচীনকালে মানুষের বিশ্বাস ছিল, ১৪ ফেব্র“য়ারি হল পাখিদের বিয়ের দিন। পাখিরা বছরের দ্বিতীয় মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ডিম পাড়তে বসে। আবার কেউ বলেন, মধ্যযুগের শেষদিকে মানুষ বিশ্বাস করত এদিন থেকে পাখিদের মিলন ঋতু শুরু হয়। পাখিরা সঙ্গী খুঁজে বেড়ায়। পাখিদের দেখাদেখি মানুষও তাই সঙ্গী নির্বাচন করে এ দিনে।

৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে ভ্যালেন্টাইন্স ডের উদ্ভব হলেও এটি বিশ্বব্যাপী প্রথম দিকে তেমন প্রচার ও প্রসার লাভ করেনি। পাশ্চাত্যের ক্ষেত্রে জন্মদিনের উৎসব, ধর্মোৎসব সবক্ষেত্রেই ভোগের বিষয়টি মুখ্য। তাই গির্জা অভ্যন্তরেও মদ্যপানে তারা বিরত থাকে না। খ্রিস্টীয় চেতনা ভ্যালেন্টাইন দিবসের কারণে বিনষ্ট হওয়ার অভিযোগে ১৭৭৬ সালে ফ্রান্স সরকার ভ্যালেন্টাইন্স উৎসব নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ইংল্যান্ডে ক্ষমতাসীন পিউরিটানরাও একসময় প্রশাসনিকভাবে এ দিবস উদযাপন করা নিষিদ্ধ করেছিল। এছাড়া অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও জার্মানিতে বিভিন্ন সময়ে এ দিবসটি জনগণ ও সরকারিভাবে প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল।

বর্তমান সময়ে ভ্যালেন্টাইন্স দিবসের কদর প্রবলভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে পাশ্চাত্যে এ উৎসব মহাসমারোহে উদযাপন করা হয়। যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মানুষেরা এই দিবস উপলক্ষে এই দিনে প্রায় কয়েক কোটি ডলার ব্যয় করে। ভালোবাসা দিবসের জন্য মানুষ কার্ড, ফুল, চকোলেট ও অন্যান্য উপহার সামগ্রী ক্রয় করে। যুক্তরাষ্ট্রে ভালোবাসার দিনে প্রায় ৩ কোটি শুভেচ্ছা কার্ড আদান-প্রদান করা হয়। ব্যাপক প্রচার ও আকর্ষণের কারণে বর্তমানে এই দিবসটি একটি প্রধান দিবস হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

 

গো নিউজ২৪/আ ফ ম 

লাইফস্টাইল বিভাগের আরো খবর
বিয়ে-বিচ্ছেদ বেড়েছে খুলনার মেয়েদের, কম বরিশালের

বিয়ে-বিচ্ছেদ বেড়েছে খুলনার মেয়েদের, কম বরিশালের

৪ মাসে একবার বিছানার চাদর কাচেন ব্যাচেলররা: গবেষণা

৪ মাসে একবার বিছানার চাদর কাচেন ব্যাচেলররা: গবেষণা

ডেঙ্গু আক্রান্তরা যে কারণে ডাবের পানি পান করবেন

ডেঙ্গু আক্রান্তরা যে কারণে ডাবের পানি পান করবেন

বাংলাদে‌শিদের জন্য ই-ভিসা চালু করেছে নেপাল

বাংলাদে‌শিদের জন্য ই-ভিসা চালু করেছে নেপাল

গর্ভাবস্থায় কী কী খাবার খেলে আপনার সন্তান হবে মেধাবী ও বুদ্ধিমান!

গর্ভাবস্থায় কী কী খাবার খেলে আপনার সন্তান হবে মেধাবী ও বুদ্ধিমান!

ডেঙ্গু সম্পর্কিত যেসব ভুল তথ্য এড়িয়ে যাবেন

ডেঙ্গু সম্পর্কিত যেসব ভুল তথ্য এড়িয়ে যাবেন