ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

দাম নেই, সবুজ পটল ক্ষেতেই লাল হচ্ছে


গো নিউজ২৪ | নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী প্রকাশিত: জুলাই ৮, ২০১৭, ০১:২৫ পিএম আপডেট: জুলাই ৮, ২০১৭, ০৮:৫৬ এএম
দাম নেই, সবুজ পটল ক্ষেতেই লাল হচ্ছে

রাজশাহীর আশপাশে পটল চাষিদের মাথায় হাত। ক্ষেত থেকে পাইকারি দরে পটল বিক্রি হচ্ছে প্রতি মণ ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকায়। প্রতি কেজির হিসেবে দাম পড়ছে দুই থেকে আড়াই টাকা। লাভ তো দূরের কথা ক্ষেতে পটল তুলতে যা খরচ বিক্রি করে তা তোলাই মুশকিল। তাই সবুজ পটল ক্ষেতে বসেই পেকে হচ্ছে লাল। 

অন্যান্য বছরের তুলনায় জেলায় এবার পটলের আবাদ বেশি হয়েছে। এ কারণে ক্রেতা কম থাকায় দাম কমে গেছে বলে জানান চাষিরা।

রাজশাহীর পবা উপজেলার দৌলতপুর এলাকার চাষি নাজমুল ইসলাম জানান, জমি থেকে সবজি তুলতে একজন শ্রমিককে ৩৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা দিতে হয়। এরপর আছে পরিবহন খরচ। এক মণ পটল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকায়। তিন মণ পটল বিক্রি করে যা হয় তা একজন শ্রমিকের দামের সমান। অনেকেই পটল না তুলে ক্ষেতেই নষ্ট করছে। আবার অনেকে গরু-ছাগলকে খাওয়াচ্ছে। সবজির দর পতনে হতাশ হয়ে পড়েছে চাষিরা।

চাষিদের অনেকেই জানান, লোকসানের বোঝা বেড়েই চলছে। সামনে দাম না বাড়লে পাওনাদারদের ভয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যেতে হবে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক দেব দুলাল ঢালী জানান, সবজির দাম কমে যাওয়ায় কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিশেষ করে সবজি চাষিরা আশানুরূপ দাম পাচ্ছে না। তাই না উঠানোর জন্য অনেক সবজি ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে।

গো নিউজ২৪/এমবি
 

অর্থনীতি বিভাগের আরো খবর
৫৯৫ টাকা কেজি দরে দিনে ১ কোটি টাকার গরুর মাংস বিক্রি করেন খলিল

৫৯৫ টাকা কেজি দরে দিনে ১ কোটি টাকার গরুর মাংস বিক্রি করেন খলিল

১৪ বছর আগে একীভূত হয়েও এখনো ধুঁকছে যে ব্যাংক

১৪ বছর আগে একীভূত হয়েও এখনো ধুঁকছে যে ব্যাংক

রেড জোনে থাকা ‘বেসিক ব্যাংক’ যাবে কার সঙ্গে?

রেড জোনে থাকা ‘বেসিক ব্যাংক’ যাবে কার সঙ্গে?

বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে বিদেশি ঋণ, পরিশোধ হবে যেভাবে

বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে বিদেশি ঋণ, পরিশোধ হবে যেভাবে

৫ বছর মেয়াদি সুকুক বন্ড বাজারে ছাড়ার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার

৫ বছর মেয়াদি সুকুক বন্ড বাজারে ছাড়ার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার

বেসিক ব্যাংক কি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে?

বেসিক ব্যাংক কি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে?