হাঁটতে হাঁটতে মকবুল দেখল একটি মেয়ে ব্রিজ থেকে লাফ দিতে যাচ্ছে। মকবুল জিজ্ঞাসা করল-
মকবুল : আপনি কি আত্মহত্যা করছেন?
মেয়ে : হ্যাঁ।
মকবুল : আপনি তো আত্মহত্যাই করছেন। তাই আমি কি আপনাকে একটা কিস করতে পারি?
মেয়েটি রাজি হল। মকবুল একটা কিস করল। কিস করে জিজ্ঞাসা করল-
মকবুল : আপনি কেন আত্মহত্যা করছেন?
মেয়ে : দেখুন, আমার কি দোষ? আমি ছেলে বলে কি মেয়েদের মতো কাপড় পরে একটু সাজতে পারি না? আজব। আমি মেয়েদের মতো কাপড় পরতে চাই। কিন্তু পরিবার থেকে দেয় না। তাই এই জীবন রাখবো না।
মকবুল কথাটা শুনে নিজেই ব্রিজ থেকে লাফ দিলো...
****
গলায় গামছা দিয়ে বেঁধে রেখেছি
মফিজ : ডাক্তার সাহেব, ডাক্তার সাহেব, জলদি চলেন। আমার বউকে বাঁচান। ওকে সাপে কামড়েছে।
চিকিৎসক : সে কি! কোথায় কামড়েছে? হাতে না পায়ে? ক্ষতস্থান থেকে একটু দূরে শক্ত করে বেঁধেছো?
মফিজ : জ্বি ডাক্তার সাহেব, মাথায় কামড়েছে। আমি বুদ্ধি করে ওর গলায় গামছা দিয়ে শক্ত করে বেঁধে রেখেছি। বাঁধার সময় বউ যদিও খুব ছটফট করছিল, কিন্তু আমি পাত্তা দেই নাই।
****
অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা
শিক্ষক : তুমি বড় হয়ে কী করবে?
পল্টু : ফেসবুক ইউজ করবো।
শিক্ষক : আমি বোঝাতে চাচ্ছি, বড় হয়ে তুমি কী হবে?
পল্টু : ফেসবুক ইউজার।
শিক্ষক : আরে, আমি বলতে চাচ্ছি- তুমি বড় হয়ে কী পেতে চাও?
পল্টু : লাইক, কমেন্ট।
শিক্ষক : গাধা, তুমি বড় হয়ে মা-বাবার জন্য কী করবে?
পল্টু : পেজ খুলবো।
শিক্ষক : গর্দভ, তোমার বাবা-মা তোমার কাছে কী চায়?
পল্টু : আমার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড।
শিক্ষক : তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?
পল্টু : আপনার মেয়ের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা।
